Brahmanbaria ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Last News :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়াবেটিক সমিতির উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রফেসর ডাঃ ইব্রাহিম এর ৩৫ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত বিজয়নগরে হিন্দু থেকে সেচ্ছায় মুসলমান হলেন এক যুবক পৃথক ২টি অভিযানে হত্যা ও নাশকতা মামলার ২ জন পলাতক আসামীকে গ্রেফতার  ভুয়া র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদাবাজি করার সময় গ্রেফতার ২ সারাদেশের শিক্ষকগণকে বল প্রয়োগ করে পদত্যাগ করানোর প্রতিবাদে নবীনগরে মানববন্ধন সরাইলে সাবেক গৃহায়ণ গণপূর্তমন্ত্রী ও ৩ এমপিসহ ৬৭ জনের নামে হত্যা মামলা আখাউড়ায় আনিসুল হক ও তাকজিল খলিফার বিচার দাবীতে মানববন্ধন ট্রাক্টরের সাথে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মা ও মেয়ে নিহত উবায়দুল মোকতাদিরসহ সকল হত্যাকারীদেরকে গ্রেফতারে দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী মোকতাদিরের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খুন ও গুমের মামলা

আখাউড়া-লাকসাম ৭২ কিলোমিটার ডাবল রেললাইনের নির্মাণ কাজ শেষ, ভিডিও কনফারেন্সে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:০৬:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই ২০২৩
  • ৮৪৩ Time View

ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে লাকসাম পর্যন্ত ৭২ কিলোমিটার ডাবল রেললাইনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে ট্রেন চলাচলে উপযোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা। আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক ভাবে এই রেলপথ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সংশ্লিষ্টরা জানায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ৩২১ কিলোমিটারের মধ্যে ১১৮ কিলোমিটার আগে থেকেই ডাবল লাইন ছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনটি প্রকল্পের মাধ্যমে আরও ১৩১ কিলোমিটার ডাবল লাইন নির্মাণ করা হয়। বাকি ৭২ কিলোমিটার রেলপথ ডুয়েল গেজ লাইনে উন্নীত করার জন্য ৬ হাজার ৫০৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা ব্যায়ে ২০১৪ সালে লাকসাম-আখাউড়া ডাবল লাইন প্রকল্প নেয় রেলওয়ে। প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন, বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন ও ম্যাস্ক ইনফ্রাকস্ট্রাকচার। কুমিল্লা থেকে লাকসাম পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার প্রকল্পের কাজ আগেভাগে শেষ হলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা রেলস্টেশনের কাজ ও সালদা নদী রেল সেতুর কাজ ভারতের সাথে সীমান্ত জটিলতার কারণে বিএসএফ এর বাধায় আটকে থাকে র্দীঘদিন। ২০২০ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নানা জটিলতার কারনে প্রকল্পের কাজ ধীরগতির কারনে মেয়াদ বাড়ানো হয়। পরে চলতি বছরের মার্চ সীমান্ত জটিলতায় নিরসন করলে গতি বাড়িয়ে র্দীঘ সাড়ে ৮ বছরে এই রেলপথে নির্মান কাজ শেষ করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।

এই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক সুবক্তগীন জানান, এ লাইনটি চালু হলে ডাবল লাইনে রূপান্তর হবে ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেন রুট। এতে এই রুটে ৭০ জোড়া ট্রেন চলাচলের সক্ষমতা তৈরি হবে। একই সাথে মালবাহী কনটেইনার চলাচলেরও সক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়বে।

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Md Al Mamun

জনপ্রিয় খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়াবেটিক সমিতির উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রফেসর ডাঃ ইব্রাহিম এর ৩৫ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত

আখাউড়া-লাকসাম ৭২ কিলোমিটার ডাবল রেললাইনের নির্মাণ কাজ শেষ, ভিডিও কনফারেন্সে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

Update Time : ০৭:০৬:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই ২০২৩

ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে লাকসাম পর্যন্ত ৭২ কিলোমিটার ডাবল রেললাইনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে ট্রেন চলাচলে উপযোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা। আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক ভাবে এই রেলপথ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সংশ্লিষ্টরা জানায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ৩২১ কিলোমিটারের মধ্যে ১১৮ কিলোমিটার আগে থেকেই ডাবল লাইন ছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনটি প্রকল্পের মাধ্যমে আরও ১৩১ কিলোমিটার ডাবল লাইন নির্মাণ করা হয়। বাকি ৭২ কিলোমিটার রেলপথ ডুয়েল গেজ লাইনে উন্নীত করার জন্য ৬ হাজার ৫০৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা ব্যায়ে ২০১৪ সালে লাকসাম-আখাউড়া ডাবল লাইন প্রকল্প নেয় রেলওয়ে। প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন, বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন ও ম্যাস্ক ইনফ্রাকস্ট্রাকচার। কুমিল্লা থেকে লাকসাম পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার প্রকল্পের কাজ আগেভাগে শেষ হলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা রেলস্টেশনের কাজ ও সালদা নদী রেল সেতুর কাজ ভারতের সাথে সীমান্ত জটিলতার কারণে বিএসএফ এর বাধায় আটকে থাকে র্দীঘদিন। ২০২০ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নানা জটিলতার কারনে প্রকল্পের কাজ ধীরগতির কারনে মেয়াদ বাড়ানো হয়। পরে চলতি বছরের মার্চ সীমান্ত জটিলতায় নিরসন করলে গতি বাড়িয়ে র্দীঘ সাড়ে ৮ বছরে এই রেলপথে নির্মান কাজ শেষ করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।

এই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক সুবক্তগীন জানান, এ লাইনটি চালু হলে ডাবল লাইনে রূপান্তর হবে ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেন রুট। এতে এই রুটে ৭০ জোড়া ট্রেন চলাচলের সক্ষমতা তৈরি হবে। একই সাথে মালবাহী কনটেইনার চলাচলেরও সক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়বে।