Brahmanbaria ০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Last News :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়াবেটিক সমিতির উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রফেসর ডাঃ ইব্রাহিম এর ৩৫ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত বিজয়নগরে হিন্দু থেকে সেচ্ছায় মুসলমান হলেন এক যুবক পৃথক ২টি অভিযানে হত্যা ও নাশকতা মামলার ২ জন পলাতক আসামীকে গ্রেফতার  ভুয়া র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদাবাজি করার সময় গ্রেফতার ২ সারাদেশের শিক্ষকগণকে বল প্রয়োগ করে পদত্যাগ করানোর প্রতিবাদে নবীনগরে মানববন্ধন সরাইলে সাবেক গৃহায়ণ গণপূর্তমন্ত্রী ও ৩ এমপিসহ ৬৭ জনের নামে হত্যা মামলা আখাউড়ায় আনিসুল হক ও তাকজিল খলিফার বিচার দাবীতে মানববন্ধন ট্রাক্টরের সাথে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মা ও মেয়ে নিহত উবায়দুল মোকতাদিরসহ সকল হত্যাকারীদেরকে গ্রেফতারে দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী মোকতাদিরের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খুন ও গুমের মামলা

ভোট দেওয়ার প্রস্তুতি তরুণ প্রজন্মের 

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৯:০০:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪
  • ৭৯৬ Time View

ভোট দেওয়ার ভিন্নরকম প্রস্তুতি নিয়েছেন তরুণ প্রজন্মের এক ভোটার। সেই ভোটারের নাম প্রসন্ন দাস। উন্নয়নে বিশ্ববাসী, রোড টু স্মার্ট বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পিংয়ে অংশ নিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে ধারণ করেন তিনি।এবারের নির্বাচন নিয়ে বেশ আগ্রহ তাঁর। ভোট দিতে নিয়েছেন ব্যতিক্রম প্রস্তুতিও।

প্রসন্ন একটি পাঞ্জাবি বানিয়েছেন। যেটায় আছে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য উন্নয়নের মধ্যে পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, আশ্রয়ণ প্রকল্প, মডেল মসজিদের ছাপা।

স্থানীয় উন্নয়ন হিসেবে রয়েছে জেলা সদরের সঙ্গে বিজয়নগর উপজেলার যোগাযোগের সংযোগ সড়ক ‘শেখ হাসিনা সড়ক’। সাদা পাঞ্জাবিতে রঙিন করে এসব ছবির ছাপা দেওয়া হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার দাড়িয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা প্রসন্ন দাস। তাঁর বাবা প্রভু চন্দ্র দাস প্রয়াত হয়েছেন।

মা জোস্না দাস বেঁচে আছেন। বিএসএস পাস প্রসন্ন চার ভাই, তিন বোনের মধ্যে সবার ছোট। প্রসন্ন টুকটাক লেখালেখির সঙ্গেও জড়িত। শুক্রবার বিকেলে কথা হলে প্রসন্ন দাস এ প্রতিবেদককে জানান, পাঞ্জাবি বানানোর কাজ শেষ হয় দুপুরে। এ পাঞ্জাবি পরে রবিবার ভোট দিতে যাবেন। তরুণ প্রজন্মসহ ভোটারদের মাঝে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে তুলে ধরতে এ ধরনের প্রয়াস।

প্রসন্ন দাস বলেন, ‘রোড স্মার্ট টু বাংলাদেশ-এর কর্মশালায় অংশ নিয়েছি। কর্মশালা চলাকালেই ভাবতে থাকি ব্যতিক্রম কী করা যায়। অনেক ভেবেচিন্তে উন্নয়নের ছবি দিয়ে একটি পাঞ্জাবি বানিয়েছি। এ পাঞ্জাবি পরেই ভোট দিতে যাব।’

তিনি বলেন, ‘আমি দরিদ্র পরিবারের সন্তান। দেড় বছর বয়সে বাবা মারা যান। অর্থকষ্ট নিয়েই পড়াশোনা চালিয়েছি। করোনার সময় মায়ের পাওয়া বয়স্ক ভাতার টাকা খুব কাজে লেগেছে। নানা কারণেই আমার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুব ভক্ত। প্রথমে ভেবেছিলাম উন্নয়নের ছবি দিয়ে মাকে শাড়ি বানিয়ে দেব। কিন্তু মা নানা কারণেই ভোট দিতে যেতে পারবেন না বলে আমি পাঞ্জাবি বানিয়েছি।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Md Al Mamun

জনপ্রিয় খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়াবেটিক সমিতির উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রফেসর ডাঃ ইব্রাহিম এর ৩৫ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত

ভোট দেওয়ার প্রস্তুতি তরুণ প্রজন্মের 

Update Time : ০৯:০০:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪

ভোট দেওয়ার ভিন্নরকম প্রস্তুতি নিয়েছেন তরুণ প্রজন্মের এক ভোটার। সেই ভোটারের নাম প্রসন্ন দাস। উন্নয়নে বিশ্ববাসী, রোড টু স্মার্ট বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পিংয়ে অংশ নিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে ধারণ করেন তিনি।এবারের নির্বাচন নিয়ে বেশ আগ্রহ তাঁর। ভোট দিতে নিয়েছেন ব্যতিক্রম প্রস্তুতিও।

প্রসন্ন একটি পাঞ্জাবি বানিয়েছেন। যেটায় আছে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য উন্নয়নের মধ্যে পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, আশ্রয়ণ প্রকল্প, মডেল মসজিদের ছাপা।

স্থানীয় উন্নয়ন হিসেবে রয়েছে জেলা সদরের সঙ্গে বিজয়নগর উপজেলার যোগাযোগের সংযোগ সড়ক ‘শেখ হাসিনা সড়ক’। সাদা পাঞ্জাবিতে রঙিন করে এসব ছবির ছাপা দেওয়া হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার দাড়িয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা প্রসন্ন দাস। তাঁর বাবা প্রভু চন্দ্র দাস প্রয়াত হয়েছেন।

মা জোস্না দাস বেঁচে আছেন। বিএসএস পাস প্রসন্ন চার ভাই, তিন বোনের মধ্যে সবার ছোট। প্রসন্ন টুকটাক লেখালেখির সঙ্গেও জড়িত। শুক্রবার বিকেলে কথা হলে প্রসন্ন দাস এ প্রতিবেদককে জানান, পাঞ্জাবি বানানোর কাজ শেষ হয় দুপুরে। এ পাঞ্জাবি পরে রবিবার ভোট দিতে যাবেন। তরুণ প্রজন্মসহ ভোটারদের মাঝে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে তুলে ধরতে এ ধরনের প্রয়াস।

প্রসন্ন দাস বলেন, ‘রোড স্মার্ট টু বাংলাদেশ-এর কর্মশালায় অংশ নিয়েছি। কর্মশালা চলাকালেই ভাবতে থাকি ব্যতিক্রম কী করা যায়। অনেক ভেবেচিন্তে উন্নয়নের ছবি দিয়ে একটি পাঞ্জাবি বানিয়েছি। এ পাঞ্জাবি পরেই ভোট দিতে যাব।’

তিনি বলেন, ‘আমি দরিদ্র পরিবারের সন্তান। দেড় বছর বয়সে বাবা মারা যান। অর্থকষ্ট নিয়েই পড়াশোনা চালিয়েছি। করোনার সময় মায়ের পাওয়া বয়স্ক ভাতার টাকা খুব কাজে লেগেছে। নানা কারণেই আমার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুব ভক্ত। প্রথমে ভেবেছিলাম উন্নয়নের ছবি দিয়ে মাকে শাড়ি বানিয়ে দেব। কিন্তু মা নানা কারণেই ভোট দিতে যেতে পারবেন না বলে আমি পাঞ্জাবি বানিয়েছি।’